মার্টিন ডনেলি

নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার

মার্টিন প্যাটারসন ডনেলি (ইংরেজি: Martin Donnelly; জন্ম: ১৭ অক্টোবর, ১৯১৭ - মৃত্যু: ২২ অক্টোবর, ১৯৯৯) নরুয়াগিয়ায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ও রাগবি ইউনিয়নের খেলোয়াড় ছিলেন। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৩৭ থেকে ১৯৪৯ সময়কালে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

মার্টিন ডনেলি
১৯৩৭ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে মার্টিন ডনেলি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
মার্টিন প্যাটারসন ডনেলি
জন্ম(১৯১৭-১০-১৭)১৭ অক্টোবর ১৯১৭
নরুয়াগিয়া, নিউজিল্যান্ড
মৃত্যু২২ অক্টোবর ১৯৯৯(1999-10-22) (বয়স ৮২)
সিডনি, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
ডাকনামস্কুইব
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনস্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২৮)
২৬ জুন ১৯৩৭ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট১৩ আগস্ট ১৯৪৯ বনাম ইংল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতাটেস্টএফসি
ম্যাচ সংখ্যা১৩১
রানের সংখ্যা৫৮২৯২৫০
ব্যাটিং গড়৫২.৯০৪৭.৪৩
১০০/৫০১/৪২৩/৪৬
সর্বোচ্চ রান২০৬২০৮*
বল করেছে৩০৩৪৮৪
উইকেট৪৩
বোলিং গড়৩৯.১৩
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং৪/৩২
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং৭/-৭৬/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৮ জানুয়ারি ২০১৯

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওয়েলিংটন ও ক্যান্টারবারি দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ওয়ারউইকশায়ার, মিডলসেক্স, মেরিলেবোনঅক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে খেলেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন ‘স্কুইব’ ডাকনামে পরিচিত মার্টিন ডনেলি

শৈশবকাল

সম্পাদনা

নিউজিল্যান্ডের নরুয়াগিয়ায় মার্টিন ডনেলির জন্ম। ডনেলির যমজ ভ্রাতা মরিস স্পেনিশ ফ্লুয়ে আক্রান্ত হয়ে ১৯১৮ সালে মারা যান। ডনেলির মাতৃসম্পর্কীয় প্রপিতামহ উইলিয়াম বাটলার ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ২০তম পদাতিক রেজিম্যান্টের প্রথিতযশা সৈনিক ছিলেন। পরবর্তীকালে রেজিম্যান্টটি ল্যাঙ্কাশায়ার ফাসিলিয়ার্স নামে পরিচিত হয় ও ১৮৪৭ সালে রয়্যাল নিউজিল্যান্ড ফেন্সিবল কোরের অংশ হিসেবে নিউজিল্যান্ডের হোউইকে অবস্থান করেন।

মার্টিন ডনেলি’র ক্রীড়া প্রতিভা বেশ দ্রুত বিকশিত হয়। ব্যাটিং ও ফিল্ডিংয়ের দক্ষতার কারণে ডনেলি দ্রুত পরিচিতি পান। পাশাপাশি রাগবি ইউনিয়নেও তাঁর ভালোমানের ক্রীড়ানৈপুণ্য ফুঁটে ওঠে। নিউ প্লাইমাউথ বয়েজ হাউ স্কুলে অধ্যয়নকালে তারানাকি দলের সদস্যরূপে জানুয়ারি, ১৯৩৬ সালে সফরকারী এমসিসি দলের বিপক্ষে ৪৯ রান তুলেন। ফলশ্রুতিতে, জানুয়ারি, ১৯৩৬ সালে ওয়েলিংটনের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক হয় তাঁর। প্লাঙ্কেট শীল্ডে অকল্যান্ডের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় তিনি ২২ ও ৩৮ রান তুলেছিলেন।

টেস্ট ক্রিকেট

সম্পাদনা

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে সাতটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ২৬ জুন, ১৯৩৭ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। নিউজিল্যান্ডের ২৮তম টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন মার্টিন ডনেলি।

মাত্র ১৯ বছর বয়সে মার্টিন ডনেলিকে দল নির্বাচকমণ্ডলী বিস্ময়করভাবে ইংল্যান্ড গমনের উদ্দেশ্যে নিউজিল্যান্ড দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তখন তিনি মাত্র একটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। প্রস্তুতিমূলক খেলায় নিজেকে আরও বিকশিত করতে সক্ষম হন। ফলশ্রুতিতে, দল নির্বাচকমণ্ডলী লর্ডসের প্রথম টেস্টে তাঁকে খেলতে নামায়। অভিষেক টেস্টটিতে শূন্য ও ২১ রান তুলেছিলেন। তাসত্ত্বেও, পরবর্তী দুই টেস্টে তাঁকে দলে রাখা হয়। ঐ খেলাগুলোয় তিনি ৪ ও ৩৭ এবং ৫৮ ও ০ রান করেন।

কাউন্টি দলগুলোর বিপক্ষে বেশ সফলতা পান। ব্যাটিং গড়ে দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন ও উইজডেন কর্তৃক উচ্ছ্বসিত প্রশংসা পান। উইজডেনে তাঁকে ‘উদীয়মান নক্ষত্ররূপে’ আখ্যায়িত করে।[১]

বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ

সম্পাদনা

নিউজিল্যান্ডে ফিরে ১৯৩৮ সালে ক্রাইস্টচার্চে চলে যান। ১৯৩৮ সালে ক্যান্টারবারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন ও ক্যান্টারবারির পক্ষে খেলতে থাকেন। সেখানে থাকাকালে ১৯৩৯ সালের প্লাঙ্কেট শীল্ডের সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে মনোনীত হন ও রেডপাথ কাপ ট্রফি লাভ করেন। এছাড়াও, ক্যান্টারবারি বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যান্টারবারি প্রাদেশিক পঞ্চদশ ও নিউজিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে রাগবি খেলায় অংশ নেন।

স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করে মার্টিন ডনেলি ওয়েলিংটনে ফিরে আসেন। তবে, ১৯৪০ সালে নিউজিল্যান্ড সেনাবাহিনীর তালিকাভূক্ত হবার পূর্বে আর একটিমাত্র প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছিলেন। ১৯৪১ সালে কমিশন্ডপ্রাপ্ত হন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে উত্তর আফ্রিকা ও ইতালিতে ট্যাঙ্ক কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর মেজর পদবীপ্রাপ্ত হন। কায়রো অবস্থানকালে প্রাচীনকালের বহু ধরনের নম্বরযুক্ত ক্যাপ ক্রয় করেন। যুদ্ধ পরবর্তীকালে ক্রিকেট খেলায় অংশগ্রহণকালে ঐ ক্যাপটি পরিধান করতেন।

যুদ্ধ শেষ হবার পর মার্টিন ডনেলি ডমিনিয়ন দলের সদস্যরূপে ১৯৪৫ সালে লর্ডসে ইংরেজ একাদশের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হন। ছয় ছক্কা সহযোগে ১৩৩ রান তুলেন। তন্মধ্যে, একটি ছক্কা প্যাভিলিয়নের ছাদের ওপর দিয়ে চলে যায়। এরপর অক্সফোর্ডের ওরচেস্টার কলেজে ইতিহাস বিষয়ে ভর্তি হন। ১৯৪৬ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ক্রিকেট খেলেন ও ছয়টি সেঞ্চুরি হাঁকান। ১৯৪৭ সালে দলের অধিনায়ক মনোনীত হন।

প্রত্যেক বছরই অক্সফোর্ড দলের ব্যাটিং গড়ে শীর্ষস্থানে ছিলেন ও বিশ্বের সেরা বামহাতি ব্যাটসম্যানের স্বীকৃতি পান। ফলশ্রুতিতে, ১৯৪৮ সালে উইজডেনের বিবেচনায় অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটাররূপে বিবেচিত হন।[২]

কাউন্টি ক্রিকেট

সম্পাদনা
১৯৫৬ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে মার্টিন ডনেলি

অক্সফোর্ড থেকে স্নাতক ডিগ্রী সম্পন্ন করার পর মার্টিন ডনেলি ওয়ারউইকশায়ারের পাশাপাশি কোর্টাল্ডসে কাজ করার কথা ঘোষণা করেন। ১৯৪৮ সালে মিডলসেক্সের বিপক্ষে খেলাকালীন বামহাতি স্পিনার জ্যাক ইয়ংয়ের বলে বোল্ড হন। বলটি স্ট্যাম্পের উল্টো দিক থেকে তার পায়ে বাউন্স খেয়ে মাথার উপর দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত হেনে বেইল ফেলে দেয়।

আক্রমণধর্মী খেলা উপহার দিয়ে দর্শকদের মনোরঞ্জনের ধারা অব্যাহত রাখেন। তন্মধ্যে, সাবেক বিশ্বসেরা খেলোয়াড় সি বি ফ্রাই অন্যতম। তিনি বিশ্বাস করতেন যে, মার্টিন ডনেলি তার দেখা বিশ্বের সেরা বামহাতি ব্যাটসম্যান। এ পর্যায়ে ১৯৪৯ সালে নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড সফরের জন্যে তাকে মনোনীত করা হয়। সেখানেও তিনি তার ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন দূর্দান্তভাবে।

টেস্ট সিরিজে ৭৭.০০ গড়ে ৪৬২ রান তুলেন। দুই টেস্টের সিরিজটিতে তার ইনিংস প্রতি সংগ্রহ ছিল ৬৪, ২০৬, ৭৫ ও ৮০। তন্মধ্যে, লর্ডসে তার করা ২০৬ রান যে-কোন নিউজিল্যান্ডীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে প্রথম দ্বি-শতক রানের ইনিংস ছিল। পরবর্তীকালে ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে বার্ট সাটক্লিফ অপরাজিত ২৩০ রান তুলে রেকর্ডটিকে নিজের করে নেন। উভয় টেস্টই ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল।

১৯৪৯ সালের সিরিজের মাধ্যমেই মার্টিন ডনেলি’র টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি ঘটে। সর্বমোট সাতটিমাত্র টেস্টে অংশ নেন। সবগুলোরই প্রতিপক্ষ ছিল ইংরেজ দল। ৫২.৯০ গড়ে ৫৮২ রান তুলেছিলেন তিনি।

খেলার ধরন

সম্পাদনা

খাঁটো আকৃতির দৈহিক গড়নের অধিকারী ছিলেন তিনি। সেজন্যে ‘স্কুইব’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছিলেন।[১] পার্সি চ্যাপম্যানের সাথে মাত্র দুইজন ক্রিকেটারের একজনরূপে লর্ডসে অনুষ্ঠিত তিনটি ধ্রুপদী খেলায় সেঞ্চুরি করেছিলেন। ১৯৪৯ সালে টেস্টে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে ২০৬, ১৯৪৭ সালে জেন্টলম্যানের সদস্যরূপে প্লেয়ার্সের বিপক্ষে ১৬২ ও ১৯৪৬ সালে অক্সফোর্ডের সদস্য হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলায় কেমব্রিজের বিপক্ষে ১৪২ রান তুলেছিলেন।

১৯৬০ সালে নেভিল কারদাস মার্টিন ডনেলি সম্পর্কে মন্তব্য করেন যে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ইংল্যান্ডের মাটিতে সর্বাপেক্ষা সেরা বামহাতি বিদেশী ব্যাটসম্যান ছিলেন। লেগ সাইডের দিকে আলতো ছোঁয়ার শটগুলো ডনেলির প্রিয় শট ছিল। অন্যদিকে, কয়েকজন ধারাভাষ্যকারের অভিমত, কভার-পয়েন্ট এলাকা দিয়ে খেলতেই তিনি অধিক পছন্দ করতেন।

পরিসংখ্যান

সম্পাদনা
মার্টিন ডনেলি’র টেস্ট শতক
ক্রমিকরানখেলাপ্রতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
[১]২০৬  ইংল্যান্ড লন্ডন, ইংল্যান্ডলর্ডস১৯৪৯ড্র

ব্যক্তিগত জীবন

সম্পাদনা

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ১৩১টি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন মার্টিন ডনেলি। তন্মধ্যে, নিউজিল্যান্ডের মাটিতে খেলেছেন মাত্র ১৩টি। মাত্র ৭টি টেস্ট খেলায় অংশ নিলেও কোনটিই স্বদেশে খেলেননি তিনি। তাসত্ত্বেও, ১৯৯০ সালে নিউজিল্যান্ড স্পোর্টস হল অব ফেমে তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

ক্রিকেটের পাশাপাশি রাগবি খেলায় পারদর্শী ছিলেন তিনি। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন দলের পক্ষে রাগবি খেলায় অংশ নিতেন। ফ্লাই হাফ অঞ্চলসহ সেন্টারে খেলতেন। ১৯৪৭ সালে ডাবলিনে ল্যান্সডোন রোডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ইংরেজ দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

১৯৫০ সালে চারটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণের পর কোর্টাল্ডস কর্তৃপক্ষ নববিবাহিত মার্টিন ডনেলিকে ব্যবস্থাপকের দায়িত্বভার অর্পণ করে সিডনিতে স্থানান্তরিত করে। এ পর্যায়ে ক্রিকেট খেলাকে দূরে রেখে মৎস্য শিকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন তিনি। ২২ অক্টোবর, ১৯৯৯ তারিখে ৮২ বছর বয়সে অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে মার্টিন ডনেলি’র দেহাবসান ঘটে। মৃত্যুকালে স্ত্রী, তিন পুত্র ও এক কন্যা রেখে যান তিনি।

নিউ প্লাইমাউথ বয়েজ হাই স্কুলের চারটি ছাত্রাবাসের একটিরূপে তাঁর সম্মানার্থে ডনেলি হাউজ নামকরণ করা হয়।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Wisden Cricketers' Almanack (2000), "Obituaries", p. 1538.
  2. "Wisden's Five Cricketers of the Year"ESPNcricinfoESPN। ২৩ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০১৫ 

আরও দেখুন

সম্পাদনা

আরও পড়ুন

সম্পাদনা
  • _________ (1999) "Martin Donnelly – Obituary", The Times, 25 October 1999, p. 21.
  • Wright, G. (1999) "Obituary – Martin Donnelly", The Independent – London, 28 October 1999, p. 6.

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা
🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর২০২৪ কোপা আমেরিকাজয়নুল আবেদিনকোপা আমেরিকাতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)কামরুল হাসানআর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দলব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলবাংলাদেশস্বামী বিবেকানন্দসাইবার অপরাধঅপারেটিং সিস্টেমএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)রজনী (উপন্যাস)কাজী নজরুল ইসলামফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংরমেশ শীলওবায়দুল হাসানআর্জেন্টিনা–ব্রাজিল ফুটবল প্রতিদ্বন্দ্বিতাআবহাওয়াকম্পিউটারমিয়া খলিফাক্লাউড কম্পিউটিংফার্মওয়্যারশেখ মুজিবুর রহমান২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিচন্দ্রবোড়া২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপভূমি পরিমাপউয়েফা ইউরো ২০২৪ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনভারতউয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাছয় দফা আন্দোলনলোকশিল্পপহেলা বৈশাখ